ঢাকা ০৪:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নওগাঁর মান্দায় মিষ্টি আলুর গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে কুপিয়ে জখম নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের দিয়ে এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন নওগাঁয় পাগলা শিয়ালের আক্রমন ও কামড়ে ৩ নারীসহ ৫ জন আহত কাজ না করে সরকারি টাকা লোপাট” এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনী ব্যবস্থা গ্রহনের দাবীতে পথ সভা মান্দায় মণ্ডপে মণ্ডপে নগদ অর্থ উপহার দিলেন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ডা, ইকরামুল বারী টিপু নওগাঁ মান্দা একরুখী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম দেখার মত মনে হয় কেহ নাই ভারতে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে এনায়েতপুরে বিক্ষোভ মিছিল দি সিলেট ইসলামিক সোসাইটিরপঞ্চম শ্রেণি মেধাবৃত্তি প্রদান সম্পন্ন নর্থইস্ট নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদেরআন্দোলন, কলেজ বন্ধ ঘোষণা জগন্নাথপুরে আফজল হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন

সিসিকের নোটিশের ৩বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙ্গা হয়নি ঝুঁকিপূর্ণ আল-খাজা মার্কেট

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:১১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩ ৫৪ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সিলেট নগরীর কাষ্টঘর এলাকায় অবস্থিত আল-খাজা মার্কেট নিয়ে নানা গুঞ্জন। বার বার ভাঙ্গার কথা বলা হলেও অদৃশ্য কারণে তা ভাঙ্গা হচ্ছে না। এই নিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নানান জল্পনা।

গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর সিসিক কর্তৃক এই অভিযান চালানা হয়। এসময় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মতিউর রহমান মার্কেট কর্তৃপক্ষকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ১৫ দিনের সময় বেধে দেন বর্ধিত অংশ ভাঙ্গার জন্য।

এসময় তিনি জানান, ১৯৫২ সালের বিল্ডিং নির্মাণ আইন অমান্য করে তারা বিল্ডিং নির্মাণ করেছে আল-খাজা মার্কেট কর্তৃপক্ষ। মার্কেটের ডান দিক এবং বাম দিক থেকে ৪ ফুট করে জায়গা ছাড়ার কথা থাকলেও তারা তা মানেন নি।

২০১৯ সাল থেকে সিলেট সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক বিভিন্ন মেয়াদে তাদের নোটিশ প্রদান করলেও তারা কোন উদ্যোগ নেয়নি। ২০১৯ সালে সিটি কর্পোরেশন থেকে অভিযানের সময় ম্যাজিস্ট্রেট বলেছিলেন, সকল ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে আমরা আপাতত কর্তৃপক্ষকে ২ লাখ টাকা জরিমানা এবং ১৫ দিনের সময় বেধে দিচ্ছি।

নির্ধারিত সময়ে মধ্যে কর্তৃপক্ষ মার্কেটের বর্ধিত অংশ ভেঙ্গে আমাদেরকে অবহিত করার জন্যও জানানো হয়েছে। সেই সময় ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া ১৫ দিন সময় পেরিয়ে দীর্ঘ চার বছর অতিবাহিত হচ্ছে। কিন্তু আজও এই অবৈধ বিল্ডিংটি ভাঙ্গা হয়নি।

স্থানীয়রা জানান কয়েকদিন পূর্বে আবারও এই মার্কেটে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। বার বার বিল্ডিংটি ভাঙ্গার নোটিশ দেয় সিলেট সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন গুরুত্ব দেয় না।

অন্যদিকে সিটি কর্পোরেশনও শুধু নোটিশ দিয়েই দায় সেড়ে নিচ্ছে। সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ স্থাপনা নিজে দাঁড়িয়ে ভাঙ্গেন। কিন্তু এই বিল্ডিংটি কেন ভাঙ্গা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ব্যবসায়ীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

সিসিকের নোটিশের ৩বছর পেরিয়ে গেলেও ভাঙ্গা হয়নি ঝুঁকিপূর্ণ আল-খাজা মার্কেট

আপডেট সময় : ০৫:১১:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ অগাস্ট ২০২৩

সিলেট নগরীর কাষ্টঘর এলাকায় অবস্থিত আল-খাজা মার্কেট নিয়ে নানা গুঞ্জন। বার বার ভাঙ্গার কথা বলা হলেও অদৃশ্য কারণে তা ভাঙ্গা হচ্ছে না। এই নিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নানান জল্পনা।

গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর সিসিক কর্তৃক এই অভিযান চালানা হয়। এসময় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মতিউর রহমান মার্কেট কর্তৃপক্ষকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ১৫ দিনের সময় বেধে দেন বর্ধিত অংশ ভাঙ্গার জন্য।

এসময় তিনি জানান, ১৯৫২ সালের বিল্ডিং নির্মাণ আইন অমান্য করে তারা বিল্ডিং নির্মাণ করেছে আল-খাজা মার্কেট কর্তৃপক্ষ। মার্কেটের ডান দিক এবং বাম দিক থেকে ৪ ফুট করে জায়গা ছাড়ার কথা থাকলেও তারা তা মানেন নি।

২০১৯ সাল থেকে সিলেট সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক বিভিন্ন মেয়াদে তাদের নোটিশ প্রদান করলেও তারা কোন উদ্যোগ নেয়নি। ২০১৯ সালে সিটি কর্পোরেশন থেকে অভিযানের সময় ম্যাজিস্ট্রেট বলেছিলেন, সকল ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে আমরা আপাতত কর্তৃপক্ষকে ২ লাখ টাকা জরিমানা এবং ১৫ দিনের সময় বেধে দিচ্ছি।

নির্ধারিত সময়ে মধ্যে কর্তৃপক্ষ মার্কেটের বর্ধিত অংশ ভেঙ্গে আমাদেরকে অবহিত করার জন্যও জানানো হয়েছে। সেই সময় ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া ১৫ দিন সময় পেরিয়ে দীর্ঘ চার বছর অতিবাহিত হচ্ছে। কিন্তু আজও এই অবৈধ বিল্ডিংটি ভাঙ্গা হয়নি।

স্থানীয়রা জানান কয়েকদিন পূর্বে আবারও এই মার্কেটে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। বার বার বিল্ডিংটি ভাঙ্গার নোটিশ দেয় সিলেট সিটি কর্পোরেশন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন গুরুত্ব দেয় না।

অন্যদিকে সিটি কর্পোরেশনও শুধু নোটিশ দিয়েই দায় সেড়ে নিচ্ছে। সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ স্থাপনা নিজে দাঁড়িয়ে ভাঙ্গেন। কিন্তু এই বিল্ডিংটি কেন ভাঙ্গা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ব্যবসায়ীরা।