ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দক্ষিণ সুরমায় মনির উদ্দিন আহমদ মেধাবৃত্তি প্রদান সম্পন্ন জামেয়া মোহাম্মদিয়া সিলেটের শিক্ষার্থীদে মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ দরিদ্রদের মধ্যে ঈকোয়ালিটি সোসাইটি সিলেটের কম্বল বিতরণ সিলেট সদর উপজেলার ৭নং মোগলগাঁও ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডের বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত মইনউদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন শ্রীমঙ্গলে ধান দিয়ে তৈরি ২১ ফুট উচ্চতা সরস্বতী প্রতিমা।  জনস্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে! জনতার বাঁধার মুখে ট্রাক আটক! কথিত চাঁদাবাজির অভিযোগ!  কোরআন শিক্ষা নিতে গিয়ে হুজুর কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণের চেষ্টা সিলেটে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে বাসদের মিছিল সমাবেশ কুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটকের পর তৌহিদুল ইসলাম নামে এক যুবদল নেতার মৃত্যু

অবিলম্বে কাদিয়ানিদেরকে কাফের ঘোষণা করতে হবে: চার দফা প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ মার্চ ২০২১ ১৪৮ বার পড়া হয়েছে

মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী

সিলেটের টাইমস এর সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক মজলিশে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষক  আল্লামা মুহিববুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা: শেষ নবী; কিয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীর আগমন হবে না এটাই মুসলমানদের ঈমান। খতমে নবুয়ত আকিদা যারা স্বীকার করে না তারা মুসলমান নয়। ব্রিটিশ বেনিয়ারা মির্জা গোলাম আহমদকে দিয়ে মিথ্যা নবুয়তের দাবি করিয়ে খতমে নবুওয়ত আকিদাকে চ্যালেঞ্জ করে কাদিয়ানি মতবাদের জন্ম দিয়েছে। এরা ভণ্ডনবীর অনুসারী। তাই কাদিয়ানিরা কাফের, তাদেরকে যারা সহযোগিতা করবে, স্বীকৃতি দেবে তারাও কাফের। গতকাল খিলগাঁও জাগরণী মাঠে আন্তর্জাতিক মজলিশে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত ঢাকা মহানগর খিলগাও জোনের উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলন প্রধান অথিতির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের সভাপতি ও হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব শায়খুল হাদীস আল্লামা নুরুল ইসলাম বলেন, অনতিবিলম্বে কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। কাদিয়ানীরা এদেশে থাকতে পারে, কিন্তু মুসলমান পরিচয়ে নয়। হিন্দু-খৃস্টান-বৈদ্ধরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু অমুসলিম পরিচয়ে বসবাস করছে, কাদিয়ানীরাও তেমন অমুসলিম পরিচয়ে থাকতে পারে। তাদের ধর্মপরিচয় হবে, তারা কাদিয়ানী। মুসলিম নাম নিয়ে তাদের থাকতে দেয়া হবে না। তাদের উপাসনালয়গুলোকে মসজিদ পরিচয় দেয়া যাবে না। তাদেরকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করা যাবে না। ইসলামের নামে রচিত তাদের সকল ধর্মগ্রন্থ নিষিদ্ধ করতে হবে। তাদের ছাপানো কুরআন বাজেয়াপ্ত করতে হবে।

মাওলানা শিব্বির আহমদ ও হাফেজ মাওলানা ইউনুছ ঢালীর সভাপতিত্বে আরো বক্তৃতা করেন, খতমে নবুওয়তের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম চরমোনাই,  মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, হাটহাজারী মাূরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আহমদ দিদার কাসেমী, মাওলানা সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী পীর সাহেব ছরছীনা, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী,  মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী,  মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা আবদুল কাইয়ুম সুবহানী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা মোহাম্মদ আলী,  লন্ডনের মাওলানা শোয়াইব আহমদ, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস  মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ আজহারী, মুফতি আবদুল্লাহ ইয়াহিয়া, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মাওলানা আশেকুল্লাহ, আবদুল খালেক শরীয়তপুরী, মাওলানা রাশেদ বিন নুর। হাফেজ খালেদ বিন নুর ও হাফেজ সাঈদ খতমে নবুওয়ত তারানা পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানে পরিচলনায় ছিলেন, মাওলানা আল আমিন ও মাওলানা সুলতান আহমদ জাফরী। খতমে নবুওয়তের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী বলেন, দেশে নেতা নেত্রীর বিরুদ্ধে বললে তার শাস্তির আইন আছ, নবী মর্যাদা সবচেয়ে বেশি তাই নবীর অবমাননা ও খতমে নবুওয়ত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে আইন পাস করতে হবে।

সম্মেলনে চার দফা প্রস্তাব পেশ করা হয়।
১. পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম রাষ্ট্র সমুহের ন্যায় বাংলাদেশ সরকারকেও কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রিয়ভাবে অবিলম্বে অমুসলিম সংখ্যালঘু ঘোষণা করতে হবে।
২. কাদিয়ানী সম্প্রদায় (আহমদিয়া জামাত) কোরআন হাদীসের ভিত্তিতে, সারা দুনিয়ার ওলামা মাশায়েখ ও মুফতী গনের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মুসলমান নয়, তারা কাফের। তাই তাদের জন্য ইসলাম ও মুসলমানের পরিভাষা যথা. নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাত, আযান, মুয়সজ্জিন, মসজিদ, ইমাম, ইজতেমা, ইত্যাদি ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৩. কাদিয়ানীরা যেহেতু মুসলমান নয়, সেহেতু তাদের কোন মসজিদ থাকতে পারে না। তাদের উপসনালয়কে মসজিদ নাম দেওয়ার কারণে অনেক মুসলমানের নামাজ নষ্ট হচ্ছে। তাই তাদের মসজিদ নামের উপসনালয়কে সরকারি উদ্যোগে উদ্ধার করে মুসলমানদের নিকট হস্তান্তর করতে হবে।
৪. কাদিয়ানীরা নিজেদের মুসলমান পরিচয় দিয়ে সাধারণ মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করে তাদের দলভুক্ত করছে, তাই তাদের যাবতীয় অপতৎপরতা-বই পুস্তক, মাসিক, পাক্ষিক পত্রিকা, ম্যাগাজিন, লিফলেট, লিটারেচার মুদ্রণ, প্রচারণা, প্রকাশনা, সংরক্ষণ ও বিতরণ সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

কর্মসূচি 

১. ঢাকা মহানগর ৮টি জোনে খতমে নবুওয়ত সম্মেলনের ব্যবস্থা করা হবে।
২. জেলায় কমিটি গঠন কর।
৩. বাংলাদেশের প্রত্যেক মসজিদে জুমার বয়ানে খতমে নবুওয়ত ও কাদিয়ানিয়াত বিষয়ে দলীল প্রমান সহকারে সাধারণ মুসুল্লীদের অবগত করা, কাদিয়ানি অধ্যষিত এলাকায় দাওয়াতের মেহনত জোরদার করা।
৪. দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন করা।
৫. আগামী নভেম্বর ২০২১ ইং সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনের ব্যবস্থা করা।
৬. খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় দফতর হতে ছাপানো যাবতীয় বই পুস্তক পুনরায় ছাপিয়ে সারাদেশে সর্বত্র বিতরণের ব্যবস্থা করা।

 

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অবিলম্বে কাদিয়ানিদেরকে কাফের ঘোষণা করতে হবে: চার দফা প্রস্তাব

আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ মার্চ ২০২১

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক মজলিশে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের পৃষ্ঠপোষক  আল্লামা মুহিববুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা: শেষ নবী; কিয়ামত পর্যন্ত আর কোনো নবীর আগমন হবে না এটাই মুসলমানদের ঈমান। খতমে নবুয়ত আকিদা যারা স্বীকার করে না তারা মুসলমান নয়। ব্রিটিশ বেনিয়ারা মির্জা গোলাম আহমদকে দিয়ে মিথ্যা নবুয়তের দাবি করিয়ে খতমে নবুওয়ত আকিদাকে চ্যালেঞ্জ করে কাদিয়ানি মতবাদের জন্ম দিয়েছে। এরা ভণ্ডনবীর অনুসারী। তাই কাদিয়ানিরা কাফের, তাদেরকে যারা সহযোগিতা করবে, স্বীকৃতি দেবে তারাও কাফের। গতকাল খিলগাঁও জাগরণী মাঠে আন্তর্জাতিক মজলিশে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত ঢাকা মহানগর খিলগাও জোনের উদ্যোগে আয়োজিত খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলন প্রধান অথিতির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের সভাপতি ও হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব শায়খুল হাদীস আল্লামা নুরুল ইসলাম বলেন, অনতিবিলম্বে কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। কাদিয়ানীরা এদেশে থাকতে পারে, কিন্তু মুসলমান পরিচয়ে নয়। হিন্দু-খৃস্টান-বৈদ্ধরা যেমন এদেশে সংখ্যালঘু অমুসলিম পরিচয়ে বসবাস করছে, কাদিয়ানীরাও তেমন অমুসলিম পরিচয়ে থাকতে পারে। তাদের ধর্মপরিচয় হবে, তারা কাদিয়ানী। মুসলিম নাম নিয়ে তাদের থাকতে দেয়া হবে না। তাদের উপাসনালয়গুলোকে মসজিদ পরিচয় দেয়া যাবে না। তাদেরকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করা যাবে না। ইসলামের নামে রচিত তাদের সকল ধর্মগ্রন্থ নিষিদ্ধ করতে হবে। তাদের ছাপানো কুরআন বাজেয়াপ্ত করতে হবে।

মাওলানা শিব্বির আহমদ ও হাফেজ মাওলানা ইউনুছ ঢালীর সভাপতিত্বে আরো বক্তৃতা করেন, খতমে নবুওয়তের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম চরমোনাই,  মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, হাটহাজারী মাূরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আহমদ দিদার কাসেমী, মাওলানা সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী পীর সাহেব ছরছীনা, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী,  মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী,  মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মাওলানা আবদুল কাইয়ুম সুবহানী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা মোহাম্মদ আলী,  লন্ডনের মাওলানা শোয়াইব আহমদ, মাওলানা আবদুল কুদ্দুস  মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ আজহারী, মুফতি আবদুল্লাহ ইয়াহিয়া, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মাওলানা আশেকুল্লাহ, আবদুল খালেক শরীয়তপুরী, মাওলানা রাশেদ বিন নুর। হাফেজ খালেদ বিন নুর ও হাফেজ সাঈদ খতমে নবুওয়ত তারানা পরিবেশন করেন।

অনুষ্ঠানে পরিচলনায় ছিলেন, মাওলানা আল আমিন ও মাওলানা সুলতান আহমদ জাফরী। খতমে নবুওয়তের মহাসচিব মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী বলেন, দেশে নেতা নেত্রীর বিরুদ্ধে বললে তার শাস্তির আইন আছ, নবী মর্যাদা সবচেয়ে বেশি তাই নবীর অবমাননা ও খতমে নবুওয়ত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে আইন পাস করতে হবে।

সম্মেলনে চার দফা প্রস্তাব পেশ করা হয়।
১. পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম রাষ্ট্র সমুহের ন্যায় বাংলাদেশ সরকারকেও কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রিয়ভাবে অবিলম্বে অমুসলিম সংখ্যালঘু ঘোষণা করতে হবে।
২. কাদিয়ানী সম্প্রদায় (আহমদিয়া জামাত) কোরআন হাদীসের ভিত্তিতে, সারা দুনিয়ার ওলামা মাশায়েখ ও মুফতী গনের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মুসলমান নয়, তারা কাফের। তাই তাদের জন্য ইসলাম ও মুসলমানের পরিভাষা যথা. নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, যাকাত, আযান, মুয়সজ্জিন, মসজিদ, ইমাম, ইজতেমা, ইত্যাদি ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৩. কাদিয়ানীরা যেহেতু মুসলমান নয়, সেহেতু তাদের কোন মসজিদ থাকতে পারে না। তাদের উপসনালয়কে মসজিদ নাম দেওয়ার কারণে অনেক মুসলমানের নামাজ নষ্ট হচ্ছে। তাই তাদের মসজিদ নামের উপসনালয়কে সরকারি উদ্যোগে উদ্ধার করে মুসলমানদের নিকট হস্তান্তর করতে হবে।
৪. কাদিয়ানীরা নিজেদের মুসলমান পরিচয় দিয়ে সাধারণ মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করে তাদের দলভুক্ত করছে, তাই তাদের যাবতীয় অপতৎপরতা-বই পুস্তক, মাসিক, পাক্ষিক পত্রিকা, ম্যাগাজিন, লিফলেট, লিটারেচার মুদ্রণ, প্রচারণা, প্রকাশনা, সংরক্ষণ ও বিতরণ সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

কর্মসূচি 

১. ঢাকা মহানগর ৮টি জোনে খতমে নবুওয়ত সম্মেলনের ব্যবস্থা করা হবে।
২. জেলায় কমিটি গঠন কর।
৩. বাংলাদেশের প্রত্যেক মসজিদে জুমার বয়ানে খতমে নবুওয়ত ও কাদিয়ানিয়াত বিষয়ে দলীল প্রমান সহকারে সাধারণ মুসুল্লীদের অবগত করা, কাদিয়ানি অধ্যষিত এলাকায় দাওয়াতের মেহনত জোরদার করা।
৪. দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন করা।
৫. আগামী নভেম্বর ২০২১ ইং সালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনের ব্যবস্থা করা।
৬. খতমে নবুওয়ত বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় দফতর হতে ছাপানো যাবতীয় বই পুস্তক পুনরায় ছাপিয়ে সারাদেশে সর্বত্র বিতরণের ব্যবস্থা করা।